সোমবার, ৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১:০৮

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
তালতলীতে মিথ্যা মামলার বেড়াজালে দুই ভাই : প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা

তালতলীতে মিথ্যা মামলার বেড়াজালে দুই ভাই : প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা

dynamic-sidebar

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বরিশাল নগরীর কাউনিয়া থানাধীন তালতলী রাঢ়ি মহল গ্রামে পূর্বের শত্র“তার জেরে স্থানীয় ২ যুবককে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, তালতলীর স্থানীয় বাসিন্দা ফাতেমা আক্তার ঝুমুরের সাথে জমি জমা নিয়ে স্থানীয় গোলাম মোস্তাফার সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ দ্বন্দ্ব চলে আসছে। সেই সুবাদে স্থানীয় গোলাম মোস্তফার ২ ছেলে মুসা খাঁ (৩০) ও রিয়াদ খাঁ (২৭)কে সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাকে ধামাচাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা ও চুরি মামলায় আসামী করে গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। অভিযোগ সূত্রে আরো জানা যায়, ফাতেমা আক্তার ঝুমুরের ছেলে মুনিম (১৭) সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪ নভেম্বর মারাত্মক জখম হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

কিন্তু মুনিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে কর্ত্যবরত চিকিৎসক ২৯ নভেম্বর ঢাকা হাসপাতালে প্রেরণ করেন। কিন্তু ফাতেমা বেগম জমিজমাকে কেন্দ্র করে মিথ্যা মামলায় হয়রানী করার জন্য মুনিমের সড়ক দূঘর্টনাকে ধামাচাপা দিতে গোলাম মোস্তফার ছেলে মুছা ও রিয়াদকে চুরি ও হত্যার চেষ্টায় মামলা দেয়। পরে চলতি বছরের গত ৫ জানুয়ারি আদালত কাউনিয়া থানা পুলিশকে আসামীদের আটক করার জন্য আদেশ দেয়। সেই দিনই কাউনিয়া থানা পুলিশ মুসা ও রিয়াদকে আটক করে কোর্টে চালান দেয়। তবে অনুসন্ধান করে জানা যায়, মুনিমকে কেউ মারধর করেনি ।

কারণ, মুনিমের শেবাচিম হাসপাতালের ভর্তির পত্রতে লেখা রয়েছে আর,টি,আর। ঢাকায় ইবনে সিনা হাসপাতালের চিকিৎসকের চিকিৎসা পত্রে স্পস্ট লেখা রয়েছে মুনিম ওই দিন সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়েছে। তবে ফাতেমা আক্তার ঝুমুর তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে তা চিকিৎসা পত্রে প্রমান পাওয়া গেছে। এদিকে মুসা জানান, তারা দুই ভাই অপরাধ না করেও মিথ্যা মামলায় একমাস জেল থাকতে হয়েছে। তা ছাড়া মুনিমের বরিশাল শেবাচিম ও ঢাকা মেডিকেলের চিকিৎসা পত্র দেখলেই তার প্রমাণ মিলবে। তবে এই মিথ্যা মামলা থেকে তারা বাঁচার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net